জয়পুরহাট থানার চকবরকত পুলিশ ফাঁড়ী কর্তৃক ১৬ কেজি শুকনা গাঁজা এবং ২.৫ কেজি ওজনের একটি কষ্টিপাথরের মূর্তি (সদৃশ্য) উদ্ধারঃ

২৪ জুন, ২০২১

  জয়পুরহাট জেলার সুযোগ্য পুলিশ সুপার জনাব মোঃ মাছুম আহাম্মদ ভূঞা, পিপিএম মহোদয়ের দিক নির্দেশনায় জয়পুরহাট সদর থানার অফিসার ইনচার্জ জনাব একেএম আলমগীর জাহান এর তত্ত্বাবধানে চকবরকত পুলিশ ফাঁড়ীর আইসি জনাব মোঃ সুলতান মাহমুদ এর নেতৃত্বে মাদক বিরোধী বিশেষ অভিযানে অদ্য ইং ২৪/০৬/২০২১ তারিখ ভোর অনুমান ০৪.০৫ ঘটিকার সময় জয়পুরহাট থানাধীন চকবরকত পুলিশ ফাঁড়ীর এএসআই (নিরস্ত্র) মোঃ শুকুর আলী, এসআই (নিরস্ত্র) মোঃ জামিনুর রহমানসহ সঙ্গীয় ফোর্সের সহায়তায় ধলাহার ইউনিয়নের দড়িপাড়া গ্রামস্থ জনৈক মোঃ রতন আলীর তরমুজের জমির মধ্যে পলাতক আসামী মোঃ রাসেল হোসেন (২১), পিতা- মোঃ হবিবর রহমান, সাং- উত্তর শেখপাড়া, থানা ও জেলা- জয়পুরহাটসহ তিনজন অজ্ঞাতনামা পলাতক আসামীদের ফেলে যাওয়া ১৬ (ষোল) কেজি শুকনা গাঁজা, মূল্য অনুমান ৩,২০,০০০/- টাকা উদ্ধার করেন।   একই তারিখ দুপুর অনুমান ১৩.৩০ ঘটিকায় জয়পুরহাট থানাধীন চকবরকত পুলিশ ফাঁড়ীর চকপাহুনন্দা গ্রামের জনৈক মোঃ আনোয়ার হোসেন এর বসত বাড়ীর সামনে কাঁচা রাস্তার উপর হতে গ্রেফতারকৃত আসামী ১। ঝর্না বেগম (৫০), স্বামী- হাদিবুল ইসলাম, সাং- শিকরামপুর, থানা- ধামুইরহাট, এবং ২। মোঃ মমিনুল ইসলাম (২০), ৩। মোঃ শামসুজ্জোহা @ জোহা (২৮), উভয় পিতা- মোঃ চায়না, সাং- খন্দইল, থানা- পত্নীতলা, সর্ব জেলা- নওগাঁদের হেফাজত হতে ২.৫ কেজি ওজনের অনুমান ৩০ (ত্রিশ) কোটি টাকা মূল্যের একটি কষ্টিপাথরের মূর্তি উদ্ধার করা হয়। উল্লেখ্য যে, উক্ত আসামীগণ সীমান্তবর্তী এলাকার অজ্ঞাতনামা আরো ২/৩ জনের সহায়তায় উল্লেখিত কষ্টিপাথরের মূর্তিটি চকবরকত সীমান্ত দিয়ে ভারতে পাচারের প্রক্রিয়া চালাচ্ছিল। যাহা স্থানীয় অভিজ্ঞ স্বর্ণকার ও নওগাঁ জেলার পাহাড়পুরের প্রত্নতাত্ত্বিক বিভাগের কর্মকর্তা কর্তৃক প্রাথমিকভাবে যাচাই করা হয়।   (উল্লেখিত আসামীদের বিরুদ্ধে পৃথক পৃথক মামলা রুজু প্রক্রিয়াধীন)







সর্বশেষ সংবাদ