রাজশাহী জেলার মোহনপুর থানাধীন ভাতুড়িয়া গ্রামস্থ মোঃ হেসাম উদ্দিন (৪০) পিতা- মৃত রশিদ মন্ডলের মেয়ে মোসাঃ জেসমিন খাতুন (১৪) কে একই গ্রামের মোঃ মোসলেম উদ্দিনের ছেলে মোঃ বাবু লালচাঁন বাদশা (১৯) প্রেম নিবেদন সহ কু-প্রস্তাব দিত । প্রেম নিবেদনে সাড়া না দেওয়ায় গত ২৯/০৯/১৯ খ্রিঃ তারিখ বিকাল অনুমান ০৪:০০ ঘটিকার সময় মোসাঃ জেসমিন খাতুন তার প্রতিবেশী দাদা মোঃ শফিকুল ইসলাম (৪২) পিতা- মৃত সোলেমান সাং- ভাতুরিয়া থানা- মোহনপুর জেলা- রাজশাহীর বাড়ীতে যাওয়ার পথে ভাতুরিয়া গ্রামস্থ্য মোঃ জিয়াউল ইসলাম (৪০) পিতা- মোঃ আব্দুল্লাহ সরদার এর পান বরজের নিকটে পৌঁছাইলে আসামী বাবু লালচাঁন বাদশা জেসমিন খাতুনকে পান বরজের ভিতরে জোরপূর্বক টানিয়া নিয়ে গিয়া ধর্ষণ করে। এ সময় উক্ত কিশোরী চিৎকার করলে লোকজন আগাইয়া আসিলে আসামি বাবু লালচাঁন বাদশা কৌশলে পালিয়ে যায়।
এ ঘটনায় কিশোরীর বাবা বাদী হয়ে মোহনপুর থানায় অভিযোগ করিলে মোহনপুর থানার অফিসার ইর্নচাজ(ওসি) মোস্তাক আহমেদ নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনে মামলা রুজু করিয়া তদন্তভার এসআই(নিঃ) মোঃ আবু তাহের এর উপর অর্পণ করনে । মামলার তদন্তকারী অফিসার ভিকটিমকে র্ধষণ পরীক্ষার জন্য রাজশাহী মেডিকেল কলজে হাসপাতালে ওয়ান স্টপ ক্রাইসিস সেন্টার (ওসিসি) তে প্রেরণ করনে । অদ্য ৩০/০৯/১৯ খ্রিঃ তারিখে আসামী বাবু লালচাঁন বাদশাকে গ্রেফতার করিয়া বিজ্ঞ আদালতে সোপর্দ করা হয়েছে। মামলাটির তদন্ত চলতিছে।